আপনি কি হটাৎ ঘুম থেকে উঠেই বিছানা ছেড়ে চলে যান?
যদি আপনি এমন টি করেন তবে কিছু একটা মিস করছেন। যেটার উপর আমাদের সফলতা নির্ভর করে। চলুন বিস্তারিত পড়ি আর আমি এই বিষয়ে পারদর্শী নই তাই ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
একটা বিষয় খেয়াল করবেন সকালে যখন ঘুম থেকে উঠেন তখন মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ গুলো একটু সতেজ থাকে। ফলে খুব এনার্জি বৃদ্ধি পায়। তবে যারা রাত ১১: ৩০ এর পর যেগে থাকেন তাদের এমনটি নাও হতে পারে।
হঠাৎ ঘুমথেকে উঠেই যদি আপনি বিছানা ছেড়ে চলে যান তবে এই শক্তির কিছুটা বিলীন হয়।
তাহলে করনীয় কি?
সাকালে ঘুম থেকে উঠে ঈশ্বরের প্রার্থনা করুন এর পর দশ মিনিট নিজেকে সময় দিন। সেখানে একাগ্রতা, নীরবতা, এবং বর্তমানে থাকাই স্রেও। এই সময় মস্তিষ্কে কোন কিছু চিন্তা না করে একটু বর্তমানকে ধরে রাখা অভ্যাস করতে হবে। আমরা যে নিশ্বাস নেই এটার শক্তি অনেক। এটাকে কাজে লাগতে পারলে আমাদের মস্তিষ্কে এক অলৌকিক ঘটনা ঘটতে পারে। এই সমটাই উত্তম সময় নিজের ইচ্ছা শক্তি কে বৃদ্ধি করার এবং মস্তিষ্ককে কিছুটা শান্ত করার। যদি এই ভাবে কিছু সপ্তাহ নিজেকে পরিবর্তনের জন্য কাজ করেন তবে তার ফল আপনি নিজেই টের পাবেন এবং মনে মনে আমাকে ধন্যবাদ দিবেন।
এখান থেকে শুরু করুন আপনার সফলতার চারপাশ।
সুস্থ ঘুম বোঝা
আজকের দ্রুতগতির বিশ্বে, একটি ভাল রাতের ঘুম একটি ভোগের জিনিস হয়ে উঠেছে। এটি কাজ, কাজ, সামাজিক সময় এবং বিনোদনের পিছনে আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় পড়ে গেছে।
তবে, ঘুম বিলাসিতা হওয়া উচিত নয়। এটি আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খাদ্য এবং জলের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।
ঘুমের জন্য শরীরের প্রয়োজনীয়তা একটি অপেক্ষাকৃত নতুন গবেষণা ক্ষেত্র। বিজ্ঞানীরা ঘুমের সময় শরীরে কী ঘটে এবং কেন প্রক্রিয়াটি নিজেই এত প্রয়োজনীয় তা অনুসন্ধান করছেন। আমরা জানি যে ঘুমের প্রয়োজন:
- গুরুত্বপূর্ণ শরীরের ফাংশন বজায় রাখা
- শক্তি পুনরুদ্ধার করুন
- পেশী টিস্যু মেরামত
- মস্তিষ্ককে নতুন তথ্য প্রক্রিয়া করার অনুমতি দেয়
শরীরে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে কী হয় তাও আমরা জানি। ঘুমের বঞ্চনা মানসিক এবং শারীরিক সমস্যাগুলির একটি পরিসরের কারণ হতে পারে, যার মধ্যে আপনার ক্ষমতা হ্রাস করা সহ:
- পরিষ্কারভাবে ভাবুন
- ফোকাস
- প্রতিক্রিয়া
- আবেগ নিয়ন্ত্রণ
এর ফলে কর্মক্ষেত্রে এবং বাড়িতে গুরুতর সমস্যা হতে পারে।
দীর্ঘস্থায়ী ঘুমের বঞ্চনা ডায়াবেটিস, কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, স্থূলতা এবং বিষণ্নতার মতো গুরুতর স্বাস্থ্য অবস্থার ঝুঁকি বাড়াতে দেখানো হয়েছে। এটি আপনার ইমিউন সিস্টেমকেও প্রভাবিত করতে পারে, সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আপনার শরীরের ক্ষমতা হ্রাস করে।